৫২ শতাংশ বনভূমি, অনাবৃত, অনন্য এক ইউরোপীয় রত্ন বাল্টিক দেশ এস্তোনিয়ার রাজধানী, স্কাইপি আর হট্মেইলের মত দুর্দান্ত আবিষ্কারের জন্মস্থান, তাল্লিনে।
অধিকাংশ হিচহাইকাররা নেদারল্যান্ড, বেলজিয়াম, লুক্সেমবুরগ, ফ্রান্স, স্পেন আর জার্মানিতে হিচ হাইকিং করার কারণেই খুব কম লোকই তাদের ভ্রমণপথে এস্তোনিয়াকে যুক্ত করার বিষয়টি বিবেচনা করে। অথচ এস্তোনিয়া সত্যই এক ইউরোপীয় রত্ন। অনাবৃত, অনন্য এবং আন্ডাররেটেড বাল্টিক এই দেশটি অবশ্যই অবশ্যই দেখার জন্য আপনার লক ডাউন পরবর্তী ভ্রমণ গন্তব্য হতে পারে। 🇪🇪🇪🇪🇪🇪
বহুবার ভ্রমণ করার পরেও যে কারণে এস্তোনিয়া আবারো আমার লক ডাউন পরবর্তী ভ্রমণ গন্তব্য হতে যাচ্ছে। প্রত্যাশা, অন্যান্য হিচ হাইকাররাও এস্তোনিয়াতে আমার সফরসঙ্গী হিসেবে আপনাদের পরবর্তী ভ্রমণ গন্তব্যে পেতে পারি।
আবারো সম্ভাব্য রুট হতে পারেঃ ঢাকা থেকে কিরঘিস্থান - বিশকেক-দুশানবে-তাশকেন্ত-সমরখন্দ-বুখারা-আশগাবাত- নুর সুলতান-চেলিয়াবিন্সক-উফা-সামারা-ভল্গোগ্রাদ-কাজান-নিজনিনভোগরদ-ভ্লাদিমির- মস্কো-সেইন্ট পিটারসবারগ - নারভা- টারটু- তাল্লিন-ঢাকা।
নির্বিশেষে আবারো এস্তোনিয়াতে উপভোগ করার জন্য আমার জন্য কিছু না কিছু থাকবেই। এস্তোনিয়াতে বিভিন্ন ধরণের আকর্ষণ রয়েছে। বুনো বেরি খাওয়া জন্য বন জঙ্গলের মাঝেই হাইকিং করা আবার পরের দিন কোনও ক্যাসল ঘুরে দেখা বা কোনও সমুদ্র সৈকতে ভ্রমণ করা, নির্ভর করছে আমার আগ্রহ, আমার ভ্রমণ শৈলী আর আমার বাজেটের উপর।
সুইডেন, রাশিয়ান এবং জার্মানদের দ্বারা এস্তোনিয়ার দখলের পরে এক পৃথক ইতিহাস, সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং সুন্দর স্থাপত্যের সাথে এই এস্তনিয়াকে ছেড়ে চলে গেল এই ঐতিহাসিক দেশ এস্তোনিয়াকে রেখে । এস্তোনিয়ার যেখানেই গিয়েছি, পেয়েছি ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থান আর পুরানো ঐতিহ্য সহ রীতিনীতি বিশেষত রাজধানী তাল্লিনে। প্রকৃতপক্ষে, তাল্লিন উত্তর ইউরোপের অন্যতম সংরক্ষিত মধ্যযুগীয় শহর ।
রবিনসন ক্রোশোর মত দ্বীপ জীবনের অভিজ্ঞতা পেতে আমার মত হিচহাইকারদের ঘুরে দেখার জন্য কয়েকটি জনপ্রিয় দ্বীপ হল হিমুমা, কিহনু এবং সরেমা। এস্তোনিয়াতে রয়েছে প্রচুর দ্বীপপুঞ্জ, ২,২২২ টি দ্বীপ, যার বেশিরভাগই জনবসতিহীন, এই দ্বীপের বিচ্ছিন্নতা এস্তোনিয়ার ঐতিহ্যবাহী জীবনযাত্রাকে সংরক্ষণ করে, আধুনিক যুগের আগে কীভাবে বাস করত তার এক ঝলক দেখার সুযোগ দেয় হিচহাইকারদের।
এস্তোনিয়ার ছোট আকারের কারণে হিচহাইকিং করার জন্য এটি আদর্শ জায়গা। তারতু, ভার্সকা, ভিলজান্দি, এবং হাপসালুর মতো শহর ও শহরগুলি সরকারী যানবাহনে যাতায়াতের মাধ্যমে সহজেই অ্যাক্সেসযোগ্য এবং রাজধানী থেকে এক দুর্দান্ত দিনের যাত্রা শুরু করা যায়।
গ্রীষ্মের মাসগুলিতে আমার মত এর আগেও যারা আমস্টারডাম, ব্রাসেলস, ফ্রাঙ্কফুর্ট , হামবুর্গ, প্যারিস আর মাদ্রিদের মত জনপ্রিয় ইউরোপীয় গন্তব্যগুলিতে গিয়েছেন, দেখেছি ঠিক কি পরিমাণ ভীড় চোখে পড়ে। এই গণ-পর্যটন যুক্ত স্পটগুলো থেকে রেহাই পেতে অন্যান্য ইউরোপীয় রাজধানীর তুলনায় টালিনে খুব কম ভিড়।
হাহাহাহা , সুজলা সুফলা শস্য শ্যমলা সারা জীবন কবির কাব্যেই দেখে গেলাম বাস্তবে আসলেই পাইনি। কিন্তু তা পেয়েছি এই বাল্টিক দেশ এস্তোনিয়াতে। এই এস্তোনিয়ার ৫২ শতাংশ বনভূমি, যা এই দেশকে ইউরোপের সবুজতম দেশগুলির একটিতে পরিণত করেছে - এবং উত্তরোত্তর যা আরো বাড়ছে।বহু বছর আগে জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্ট থেকে প্রথমবার যখন এস্তোনিয়াতে যাই, ভেবেছিলাম এত আধুনিকায়িত এবং ডিজিটালি উন্নত একটি দেশ খুব সবুজ হবে না, বা প্রকৃতি সমৃদ্ধ হবে না। অথচ এস্তোনিয়া বিশ্বের সবুজ দেশগুলির মধ্যে স্থান পেয়েছে। প্রায় অর্ধেক দেশের বনাঞ্চলে ঢাকা, প্রকৃতিপ্রেমী হিসেবে এস্তোনিয়াতে ছড়িয়ে দেওয়া প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করেছি আর উপভোগ করেছি আন টাচ এক্সেজেবল বন্য প্রকৃতি। লাহেমা ন্যাশনাল পার্ক, মাতসালু ন্যাশনাল পার্ক আর সুমা ন্যাশনাল পার্ক, এই তিনটি ন্যাশনাল পার্ক অবশ্যই মাষ্ট ভিজিট প্লেস আমার মত প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য।
এই এস্তোনিয়া সেই দেশ যেখানে ইন্টারনেট সর্বত্র বিরাজমান। আমার মত হিচহাইকার আর ডিজিটাল নোমাড আর ট্র্যাভেল ব্লগারদের জন্য এস্তোনিয়া হল এক স্বর্গরাজ্য । স্কাইপি আর হট্মেইলের মত দুর্দান্ত আবিষ্কারের জন্মস্থান হল এই এস্তোনিয়া। মোবাইল হোক আর ট্যাব বা ল্যাপটপ, এই বিশ্বে যেখানে আমার প্রয়োজন সদা সর্বদাই ওয়াইফাই কানেক্টেড থাকা, সেখানে একমাত্র এস্তোনিয়াই নিশ্চিত করে টুইট বা স্ন্যাপচ্যাটের জন্য যে কোন জায়গাতে ফ্রি ওয়াইফাই হটস্পট পাবার। অবাক হওয়ার কিছু নেই যে এই ছোট বাল্টিক দেশটি বিশ্বের সর্বাধিক উন্নত ডিজিটাল সমাজ হিসাবে উপাধি ধারণ করে।
এস্তোনিয়াতে আমার ভ্রমণের সময় স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাসের সাথে আপস করার বিষয়ে আমাকে কখনোই চিন্তা করতে হয়নি। টাটকা, পরিষ্কার এবং জৈব খাদ্যের জন্য এস্তোনিয়া বিশ্বের সর্বাধিক জৈব দেশ হিসাবে খেতাব অর্জন করছে। তাজা, পরিষ্কার এবং জৈব খাবার এমনকি এস্তোনিয়াতে বন জংগলেও পাওয়া যায়। বনভূমিগুলি ব্লুবেরি, ক্লাউডবেরি এবং মাশরুমের মতো ভোজ্য উপাদানে ভরা , নদী, হ্রদ এবং সমুদ্রে স্যামন ফিশ সহ অন্যান্য সি ফুড সত্যিই এক অনন্য অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছিলাম।
মাত্র তিনটি বড় শহর নিয়ে এই এস্তোনিয়া তাল্লিন, তারতু এবং নারভা। বুনো এক দেশ এস্তোনিয়া যেখানে রয়েছে নেকড়ে। ইউরোপের ১২ টি সুরক্ষিত প্রান্তর অঞ্চলগুলির মধ্যে একটি এই এস্তোনিয়ার সুমা ন্যাশনাল পার্ক।
ক্রুজ যাত্রীদের কাছে জনপ্রিয় এক শহরের নাম এস্তোনিয়ার রাজধানী তাল্লিন। ৫ লক্ষ ক্রুজ যাত্রী সহ প্রতি বছর মাত্র ১৫ লক্ষ টুরিষ্ট এই তাল্লিন শহর ভ্রমণ করেন।
১৫৯ মিটার উচ্চতা সম্বলিত তাল্লিনের সেন্ট ওলাফের চার্চটি ছিল ১৫৪৯ সাল থেকে ১৬২৫ সাল পর্যন্ত বিশ্বের দীর্ঘ বিল্ডিং, যা বর্তমানে ১২৩.৭ মিটার।
এস্তনিয়ানরা তাদের দাবাড়ুদের প্রচন্ড ভালবাসেন। সবার মধ্যে অন্যতম সেরা এস্তোনিয়ান হলেন পল কেরেস, ১৯৩০ এর দশক থেকে ১৯৬০ এর দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত যিনি ছিলেন দাবার গ্র্যান্ডমাস্টার।, তাঁর শেষকৃত্যে অংশ নিয়েছিলেন মাত্র ১ লক্ষ শোকার্ত জনতা, যা মুল জনসংখ্যার প্রায় 10 শতাংশ।
এস্তোনিয়ানরা গির্জায় যায় না। গ্যালাপ পোলের মতে, এস্তোনিয়া হল বিশ্বের সর্বনিম্ন ধর্মীয় দেশ। মাত্র ১৬ শতাংশ এস্তোনিয়ান বলেন, যে ধর্ম তাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। যেখানে ব্রিটেনের ২৭ শতাংশ, আমেরিকানদের ৬৫ শতাংশ আর বাংলাদেশি ও ইন্দোনেশীয়দের শতভাগ লোকের কাছে ধর্ম তাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
১৬৪৪ সালের রুহনু স্টাভ গির্জা এস্তোনিয়ার প্রাচীনতম কাঠের বিল্ডিং।
২০০৫ সাল থেকে এস্তোনিয়ানরা ভোট দেয় অনলাইনে। এস্তোনিয়া অনলাইনে ভোটদান গ্রহণের উপায় হিসাবে বিশ্বের প্রথম দেশ। এস্তোনিয়ার মুদ্রা ক্রোন
ইউনেস্কো ডাটা অনুসারে, এস্তোনিয়াতে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সাক্ষরতার হার ৯৯.৮%। সাম্প্রতিক সময়ে এর জনসংখ্যা দ্রুত হ্রাস পেয়েছে
একদল এস্তোনিয়ারনরাই কিন্তু আবিষ্কার করেছিল স্কাইপি, যার ৪৪ শতাংশ কর্মচারী টালিন এবং তার্টু থেকেই আগত। তাল্লিনকে বলা হয় ইউরোপের সিলিকন ভ্যালী আর সর্বাধিক সংখ্যক স্টার্টআপ এই এস্তনিয়ারই।
এস্তোনিয়াতে দুটি ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট রয়েছে ।এস্তোনিয়ার রাজধানী, তাল্লিনের বাসিন্দাদের জন্য গণপরিবহন সম্পূর্ণ বিনামূল্যে, কাছাকাছি যাওয়া নিখরচায়। এস্তোনিয়া ইউরোপের অন্যতম কম জনাকীর্ণ দেশ, যেখানে প্রতি বর্গকিলোমিটারে জনসংখ্যার ঘনত্ব ২৮.৪ জন।
দেশে পুরুষের চেয়ে স্পষ্টতই বেশি নারী রয়েছে। এস্তোনিয়ায় প্রতি ১০০ জন মহিলার জন্য এখানে ৮৪ জন পুরুষ রয়েছেন।
ইস্তোনিয়া বা এস্তোনিয়া উত্তর-পূর্ব ইউরোপের একটি রাষ্ট্র। সরকারীভাবে এর নাম এস্তোনিয়া প্রজাতন্ত্র, এর রাজধানীর নাম তাল্লিন। এস্তোনিয়া দেশটি বাল্টিক সাগরের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত। এস্তোনিয়া বাল্টিক দেশগুলির মধ্যে ক্ষুদ্রতম এবং সবচেয়ে উত্তরে অবস্থিত। লাটভিয়া ও লিথুয়ানিয়া অপর দুইটি বাল্টিক রাষ্ট্র। এস্তোনিয়ার পশ্চিমে বাল্টিক সাগরের অপর প্রান্তে সুইডেন অবস্থিত। দক্ষিণে রয়েছে লাতভিয়া, পূর্বে রাশিয়া, এবং উত্তরদিকে ফিনল্যান্ড উপসাগরের অপর তীরে ফিনল্যান্ড।
এস্তোনিয়া মূলত জলা ও প্রাচীণ অরণ্যে পূর্ণ একটি নিম্নভূমি। দেশটির উপকূলীয় জলসীমায় বহু দ্বীপ আছে। এস্তোনিয়ার রাজধানী তাল্লিন একটি গুরুত্বপূর্ণ বাল্টিক সমুদ্রবন্দর এবং দেশের বৃহত্তম শহর।
এস্তোনিয়ার সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ জাতিগতভাবে এস্তোনীয়। বহু বছর বিদেশী শাসন সত্ত্বেও এস্তোনীয়রা তাদের নিজস্ব বৈশিষ্ট্যপূর্ণ সংস্কৃতি ধরে রেখেছে। এদের সংস্কৃতি অনেকাংশেই নর্ডীয় দেশগুলির সংস্কৃতির অনুরূপ। এস্তোনীয় ভাষাটির সাথে ফিনীয় ভাষার মিল আছে।
রুশরা দেশটির সংখ্যালঘু জাতিগোষ্ঠীগুলির মধ্যে বৃহত্তম। এস্তোনিয়া সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ হবার পর এখানে অনেক রুশ বসতি স্থাপন করে। দেশটির বর্তমান জনসংখ্যা প্রায় ১৩ লক্ষ। ১৯৪০ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন বলপ্রয়োগ করে এস্তোনিয়া ও অন্যান্য বাল্টিক রাষ্ট্রগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করে নেয়। এর আগে এগুলি ১৯১৮ সাল থেকে স্বাধীন রাষ্ট্র ছিল। ১৯১৮ সালের ২৪শে ফেব্রুয়ারি এস্তোনিয়া স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিল।
এস্তোনিয়া ১৯৯১ সালের ২০শে আগস্ট পুনরায় স্বাধীনতা অর্জন করে। শীঘ্রই সোভিয়েত আমলের সাম্যবাদী প্রতিষ্ঠানগুলি বিলুপ্ত করা হয় এবং গণতান্ত্রিক সরকারব্যবস্থা ও মুক্ত বাজার অর্থনীতি গ্রহণ করা হয়।এই সংস্কারগুলি বাস্তবায়নের সূত্র ধরে ২০০৪ সালের ১লা মে এস্তোনিয়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের পূর্ণ সদস্যপদ লাভ করে এবং একই বছরের ২৯শে মার্চ থেকে দেশটি ন্যাটো জোটভুক্ত।
বাল্টিক সাগর ইউরোপের উত্তরাংশে অবস্থিত। এর চারদিকে স্ক্যান্ডিনেভীয় উপদ্বীপ, ইউরোপ মহাদেশের মূল ভূখণ্ড এবং ডেনমার্কের দ্বীপসমূহ অবস্থিত। পূর্বে এটি উত্তর মহাসাগরের সাথে যুক্ত। কৃত্রিম শ্বেত সাগর খালের মাধ্যমে এটি শ্বেত সাগরের সাথে যুক্ত। বাল্টিক সাগরের কতগুলো বাহু রয়েছে যেগুলোকে উপসাগরে মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। উত্তরে অবস্থিত বথনিয়া উপসাগর, উত্তর-পূর্বে ফিনল্যান্ড উপসাগর ও পূর্বে রিগা উপসাগর অবস্থিত।
এস্তোনিয়া , লাটভিয়া এবং লিত্ভা বাল্টিক দেশ ১৯৯১ সালে সাবেক ইউ এস এস আর. থেকে তাদের স্বাধীনতা লাভ করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে, ফিনল্যান্ড মাঝেমধ্যে নাৎসী জার্মানী কর্তৃক চতুর্থ বাল্টিক রাষ্ট্র গণ্য করা হয়েছিল .
বাল্টিক রাজ্যের রাজ্য সমূহ ইউরোপের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের এস্তোনিয়া, লাটভিয়া, এবং লিত্ভা, বাল্টিক সাগরের পূর্ব উপকূলে.
বাল্টিক রাজ্যের পশ্চিমে এবং উত্তর বাল্টিক সাগর, যা এই অঞ্চলের রাশিয়া দ্বারা তার নাম করণ হয়, পূর্বদিকে, বেলারুশ দ্বারা দক্ষিণ-পূর্বে, এবং পোল্যান্ডের দ্বারা দক্ষিণপশ্চিম এবং রাশিয়া এর একটি অঞ্চল দ্বারা পরিবেষ্টিত।
বাল্টিক রাজ্যের রাজ্য সমূহ ইউরোপের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের এস্তোনিয়া, লাটভিয়া, এবং লিত্ভা, বাল্টিক সাগরের পূর্ব উপকূলে.
বাল্টিক রাজ্যের পশ্চিমে এবং উত্তর বাল্টিক সাগর, যা এই অঞ্চলের রাশিয়া দ্বারা তার নাম করণ হয়, পূর্বদিকে, বেলারুশ দ্বারা দক্ষিণ-পূর্বে, এবং পোল্যান্ডের দ্বারা দক্ষিণপশ্চিম এবং রাশিয়া এর একটি অঞ্চল দ্বারা পরিবেষ্টিত।
Comments